information about theology and science
জ্যান্ত কাফের ধরে আনলে ২ টাকা আর মাথা কেটে আনলে ১ টাকা
সুলতান নাসিরুউদ্দিনের সেনাপতি উলুঘ খা হিমালয়ের পাদদেশে গাড়োয়াল অঞ্চলে গিয়ে সৈন্যদের হুকুম দিয়েছিল- যে একটা জ্যান্ত কাফের ধরে আনতে পারবে সে দু টাকা আর যে কাফেরের কাটা মুন্ডু আনতে পারবে সে এক টাকা পাবে। ক্ষুদার্ত কুকুরের মত মুসলমান কাফেরের খোকে চুতুর্দিকে বের হয়ে পড়ে। দীর্ঘ ২০ দিন ধরে সেই হত্যা কান্ড চলতে থাকে। কাটা মানুষের মাথা ও কবন্ধের (মাথা হীন দেহ) স্তুপ পাহাড়ের সমান উচু হয়ে যায়,- এই ইতিহাস আমাদের ঐতিহাসিকরা কেমন করে ভুলে যেতে বলেন?
এদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ হিন্দু নারী ও শিশুকে ক্রীতদাস-দাসী হিসেবে কাবুল, কান্দাহার, গজনী, বাগদাদ এমনকি সুদুর দামাস্কাসে নিয়ে গিয়ে সেখানকার ক্রীতদাসের হাটে বিক্রয় হতে থাকলো। সুন্দরী হিন্দু নারীরা মুসলমানদের লালসার শিকারে পরিনত হতে থাকলো। উজির নাজিররা নিজেরা হিন্দু কন্যা জোর করে ধরে আনতে লাগলো, কিছু নিজেরা রেখে কিছু সম্রাটের জন্য উপহার পাঠিয়ে কিছু মিনা বাজারে বিক্রী করে ভারতবর্ষে যে হাহাকার স্ৃষ্টি করেছিল তা ঐতিহাসিকরা কি করে ভূলতে বলেন ?
আগে হিন্দু সমাজের মেয়েরা ঘোমটা কাকে বলে জানত না । মুসলমানদের লালসার হাত হতে রক্ষা পাবার জন্যই হিন্দু নারীদের ঘোমটার প্রচলন শুরু হয়। অনেকেরই জানা নেই যে বাংলা তথা উত্তর ভারতে হিন্দু মেয়েদের কেন রাতের অন্ধকারে বিয়ে দেয়া হয়। কোন বৈদিক যজ্ঞই রাত্রে করার নিয়ম নেই । দিনের আলো থাকতে থাকতেই যজ্ঞ শেষ করার বিধি, তা সত্ত্বেও উত্তর ভারতে ও বাংলায় কেন রাতে যজ্ঞ করা হয় এবং বর রাতে কনের বাড়ীতে যাওয়ার নিয়ম হল। কারন রাতের অন্ধকারে কুমারী কন্যাকে পাত্রস্থ করে মুসলমানদের অগোচরে শ্বশুর বাড়ী পাঠিয়ে দেবার জন্যই এই বিধি প্রচলিত হয়। পক্ষান্তরে দাক্ষিণোত্যে মুসলমানদের অনুপ্রবেশ কম হওয়ায় আজও দিনের আলোতেই সেখানে বিবাহ অনুষ্টান ও যজ্ঞ সম্পুন্ন করা হয়।
মুসলমান শাষকরা তো বটেই, তাদের অনুচররা এবং স্থানীয় প্রভাবশালী মুসলমানরা সিন্ধুকী (গুপ্তচর) লাগিয়ে হিন্দুর ঘরের সুন্দুরী মেয়েদের খোজখবর নিত এবং গায়ের জোরে তাদের ধরে নিয়ে গিয়ে লুটের মালে পরিণত করত। এ ব্যপারে ড রমেশ চন্দ্র মজুমদার লিখেছেন, "দীনেশ চন্দ্র সেন হিন্দু মুসলমানের প্রীতির সম্বন্ধে উচ্ছাসিত ভাষায় প্রশংসা করেছেন। কিন্তু তিনিও লিখেছেন যে , মুসলমান রাজা ও শ্রেষ্ট ব্যক্তিগন সিন্ধুকী (গুপ্তচর) লাগিয়ে ক্রমাগত সুন্দরী হিন্দু ললনাদের অপহরণ করেছেন। ষোড়শ শতাব্দীতে ময়মনসিংহের জঙ্গলবাড়ীর দেওয়ানগণ এবং শ্রীহট্টের বানিয়াচঙ্গের দেওয়ানগণ এই রূপে শত শত হিন্দু কন্যাকে যে বল পূর্বক বিয়ে করেছিলেন তার অবধি নাই। ঢাকার শাখারী বাজারের গোপন কুঠুরী ঘর তৈরীর পিছনেও এই ট্রাজেডি বিদ্যমান তা আপনারা সবাই জানেন।
ইসলামি শান্তি ও বিধর্মী সংহার-পর্ব~৩
জ্যান্ত কাফের ধরে আনলে ২ টাকা আর মাথা কেটে আনলে ১ টাকা
সুলতান নাসিরুউদ্দিনের সেনাপতি উলুঘ খা হিমালয়ের পাদদেশে গাড়োয়াল অঞ্চলে গিয়ে সৈন্যদের হুকুম দিয়েছিল- যে একটা জ্যান্ত কাফের ধরে আনতে পারবে সে দু টাকা আর যে কাফেরের কাটা মুন্ডু আনতে পারবে সে এক টাকা পাবে। ক্ষুদার্ত কুকুরের মত মুসলমান কাফেরের খোকে চুতুর্দিকে বের হয়ে পড়ে। দীর্ঘ ২০ দিন ধরে সেই হত্যা কান্ড চলতে থাকে। কাটা মানুষের মাথা ও কবন্ধের (মাথা হীন দেহ) স্তুপ পাহাড়ের সমান উচু হয়ে যায়,- এই ইতিহাস আমাদের ঐতিহাসিকরা কেমন করে ভুলে যেতে বলেন?
এদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ হিন্দু নারী ও শিশুকে ক্রীতদাস-দাসী হিসেবে কাবুল, কান্দাহার, গজনী, বাগদাদ এমনকি সুদুর দামাস্কাসে নিয়ে গিয়ে সেখানকার ক্রীতদাসের হাটে বিক্রয় হতে থাকলো। সুন্দরী হিন্দু নারীরা মুসলমানদের লালসার শিকারে পরিনত হতে থাকলো। উজির নাজিররা নিজেরা হিন্দু কন্যা জোর করে ধরে আনতে লাগলো, কিছু নিজেরা রেখে কিছু সম্রাটের জন্য উপহার পাঠিয়ে কিছু মিনা বাজারে বিক্রী করে ভারতবর্ষে যে হাহাকার স্ৃষ্টি করেছিল তা ঐতিহাসিকরা কি করে ভূলতে বলেন ?
আগে হিন্দু সমাজের মেয়েরা ঘোমটা কাকে বলে জানত না । মুসলমানদের লালসার হাত হতে রক্ষা পাবার জন্যই হিন্দু নারীদের ঘোমটার প্রচলন শুরু হয়। অনেকেরই জানা নেই যে বাংলা তথা উত্তর ভারতে হিন্দু মেয়েদের কেন রাতের অন্ধকারে বিয়ে দেয়া হয়। কোন বৈদিক যজ্ঞই রাত্রে করার নিয়ম নেই । দিনের আলো থাকতে থাকতেই যজ্ঞ শেষ করার বিধি, তা সত্ত্বেও উত্তর ভারতে ও বাংলায় কেন রাতে যজ্ঞ করা হয় এবং বর রাতে কনের বাড়ীতে যাওয়ার নিয়ম হল। কারন রাতের অন্ধকারে কুমারী কন্যাকে পাত্রস্থ করে মুসলমানদের অগোচরে শ্বশুর বাড়ী পাঠিয়ে দেবার জন্যই এই বিধি প্রচলিত হয়। পক্ষান্তরে দাক্ষিণোত্যে মুসলমানদের অনুপ্রবেশ কম হওয়ায় আজও দিনের আলোতেই সেখানে বিবাহ অনুষ্টান ও যজ্ঞ সম্পুন্ন করা হয়।
মুসলমান শাষকরা তো বটেই, তাদের অনুচররা এবং স্থানীয় প্রভাবশালী মুসলমানরা সিন্ধুকী (গুপ্তচর) লাগিয়ে হিন্দুর ঘরের সুন্দুরী মেয়েদের খোজখবর নিত এবং গায়ের জোরে তাদের ধরে নিয়ে গিয়ে লুটের মালে পরিণত করত। এ ব্যপারে ড রমেশ চন্দ্র মজুমদার লিখেছেন, "দীনেশ চন্দ্র সেন হিন্দু মুসলমানের প্রীতির সম্বন্ধে উচ্ছাসিত ভাষায় প্রশংসা করেছেন। কিন্তু তিনিও লিখেছেন যে , মুসলমান রাজা ও শ্রেষ্ট ব্যক্তিগন সিন্ধুকী (গুপ্তচর) লাগিয়ে ক্রমাগত সুন্দরী হিন্দু ললনাদের অপহরণ করেছেন। ষোড়শ শতাব্দীতে ময়মনসিংহের জঙ্গলবাড়ীর দেওয়ানগণ এবং শ্রীহট্টের বানিয়াচঙ্গের দেওয়ানগণ এই রূপে শত শত হিন্দু কন্যাকে যে বল পূর্বক বিয়ে করেছিলেন তার অবধি নাই। ঢাকার শাখারী বাজারের গোপন কুঠুরী ঘর তৈরীর পিছনেও এই ট্রাজেডি বিদ্যমান তা আপনারা সবাই জানেন।
কাবা এবং মসজিদ আল হারাম দখলের কালান্তক ইতিহাসঃ-৩ পর্ব
মহাপরিচালকের কথা
আল-হিদায়া হানাফী মাযহাবের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ, নির্ভরযােগ্য এবং জনপ্রিয় প্রামাণ্য ফিকাহ গ্রন্থ। এই গ্রন্থের প্রণেতা ইমাম বুরহান উদ্দীন আবুল হাসান আলী ইবনে আবু বকর ৫১১ হিঃ মােতাবেক ১১১৭ খ্রিঃ আফগানিস্তানের মারগীনান শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। ৫৯৩ হিঃ মােতাবেক ১১৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন। অসাধারণ প্রতিভাধর এই লেখক ছিলেন একাধারে হাফেজে কোরআন, মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ এবং নীতি শাস্ত্রবিদ। লেখকের সুদীর্ঘ ১৩ বছরের পরিশ্রমের ফসল এই আল-হিদায়া।
আল-হিদায়া ইসলামী আইন শাস্ত্রের একখানি নির্ভযােগ্য মৌলিক গ্রন্থ। গ্রন্থকার তাঁর এই গ্রন্থখানিতে ইসলামী আইনের বিভিন্ন ধারা ও উপধারায় ক্ষেত্র বিশেষে অন্যান্য ইমামদের মতামত দলীল-প্রমাণসহ উপস্থাপন করেছেন। হানাফী মাযহাবের রায় ও সিদ্ধান্তসমূহ পর্যায়ক্রমে উপস্থাপন করে এসবের সমর্থনে পবিত্র কুরআন ও হাদীসের এমন সব অকাট্য প্রমাণাদি পেশ করেছেন, যারা হানাফী মাযহাবের সিদ্ধান্ত এবং রায়সমূহই সঠিক, অধিক গ্রহণযােগ্য ও যুক্তিযুক্ত প্রমাণিত হয়েছে। গ্রন্থখানিতে কোথাও ইমাম আবু হানীফা (র), কোথাও ইমাম আবু ইউসূফ (র) এবং কোথাও ইমাম মুহাম্মাদ (র)-এর সিদ্ধান্তকে যুক্তি-প্রমাণসহ প্রাধান্য প্রদান করা হয়েছে।
ইতােপূর্বে আমরা এই গ্রন্থখানির প্রথম বণ্ড বাংলা অনুবাদ প্রকাশ করে পাঠকের হাতে তুলে দিয়েছি। এবার এর দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশ করা হলাে। ভবিষ্যতে গ্রন্থখানির অবশিষ্টাংশের অনুবাদ পর্যায়ক্রমে প্রকাশ করা হবে ইনশাআল্লাহ।
সবশেষে আমি বিজ্ঞ অনুবাদক, প্রাজ্ঞ সম্পাদক, অনুবাদ ও সংকলন বিভাগের সকল কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ গ্রন্থখানি প্রকাশনার ক্ষেত্রে যারা সাহায্য-সহযােগিতা করেছেন, তাদের সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক ধন্যবাদ।
মওলানা আবদুল আউয়াল
মহাপরিচালক ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
ফিকাহ্ শাস্ত্রের জগতে, বিশেষতঃ হানাফি ফিকাহ্র পরিমণ্ডলে আল-হিদায়া একটি মৌলিক ও বুনিয়াদি গ্রন্থ । এক কথায় এ গ্রন্থকে হানাফী ফিকাহ্ শাস্ত্রের বিশ্বকোষ বলা যায়। এই অংশটিতে দাসীর সাথে সহবাস এবং সহবাসের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেয়ার ইসলামের বিধান পাঠকের জন্য দেয়া হলো। সেই সাথে, কোন লোকের পুত্রের দাসীর সাথে সে এবং তার পুত্র উভয়ই যৌন সম্পর্ক করলে সন্তান জন্ম নিলে যেই সমস্যাটি দেখা দিবে, সেই সমস্যার সমাধান এখানে দেয়া হয়েছে।
দাসীর উম্মে ওয়ালাদ হওয়া- আল হিদায়া
মহাপরিচালকের কথা
আল-হিদায়া হানাফী মাযহাবের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ, নির্ভরযােগ্য এবং জনপ্রিয় প্রামাণ্য ফিকাহ গ্রন্থ। এই গ্রন্থের প্রণেতা ইমাম বুরহান উদ্দীন আবুল হাসান আলী ইবনে আবু বকর ৫১১ হিঃ মােতাবেক ১১১৭ খ্রিঃ আফগানিস্তানের মারগীনান শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। ৫৯৩ হিঃ মােতাবেক ১১৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইন্তেকাল করেন। অসাধারণ প্রতিভাধর এই লেখক ছিলেন একাধারে হাফেজে কোরআন, মুফাসসির, মুহাদ্দিস, ফকীহ এবং নীতি শাস্ত্রবিদ। লেখকের সুদীর্ঘ ১৩ বছরের পরিশ্রমের ফসল এই আল-হিদায়া।
আল-হিদায়া ইসলামী আইন শাস্ত্রের একখানি নির্ভযােগ্য মৌলিক গ্রন্থ। গ্রন্থকার তাঁর এই গ্রন্থখানিতে ইসলামী আইনের বিভিন্ন ধারা ও উপধারায় ক্ষেত্র বিশেষে অন্যান্য ইমামদের মতামত দলীল-প্রমাণসহ উপস্থাপন করেছেন। হানাফী মাযহাবের রায় ও সিদ্ধান্তসমূহ পর্যায়ক্রমে উপস্থাপন করে এসবের সমর্থনে পবিত্র কুরআন ও হাদীসের এমন সব অকাট্য প্রমাণাদি পেশ করেছেন, যারা হানাফী মাযহাবের সিদ্ধান্ত এবং রায়সমূহই সঠিক, অধিক গ্রহণযােগ্য ও যুক্তিযুক্ত প্রমাণিত হয়েছে। গ্রন্থখানিতে কোথাও ইমাম আবু হানীফা (র), কোথাও ইমাম আবু ইউসূফ (র) এবং কোথাও ইমাম মুহাম্মাদ (র)-এর সিদ্ধান্তকে যুক্তি-প্রমাণসহ প্রাধান্য প্রদান করা হয়েছে।
ইতােপূর্বে আমরা এই গ্রন্থখানির প্রথম বণ্ড বাংলা অনুবাদ প্রকাশ করে পাঠকের হাতে তুলে দিয়েছি। এবার এর দ্বিতীয় খণ্ড প্রকাশ করা হলাে। ভবিষ্যতে গ্রন্থখানির অবশিষ্টাংশের অনুবাদ পর্যায়ক্রমে প্রকাশ করা হবে ইনশাআল্লাহ।
সবশেষে আমি বিজ্ঞ অনুবাদক, প্রাজ্ঞ সম্পাদক, অনুবাদ ও সংকলন বিভাগের সকল কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ গ্রন্থখানি প্রকাশনার ক্ষেত্রে যারা সাহায্য-সহযােগিতা করেছেন, তাদের সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক ধন্যবাদ।
মওলানা আবদুল আউয়াল
মহাপরিচালক ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
ফিকাহ্ শাস্ত্রের জগতে, বিশেষতঃ হানাফি ফিকাহ্র পরিমণ্ডলে আল-হিদায়া একটি মৌলিক ও বুনিয়াদি গ্রন্থ । এক কথায় এ গ্রন্থকে হানাফী ফিকাহ্ শাস্ত্রের বিশ্বকোষ বলা যায়। এই অংশটিতে দাসীর সাথে সহবাস এবং সহবাসের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেয়ার ইসলামের বিধান পাঠকের জন্য দেয়া হলো। সেই সাথে, কোন লোকের পুত্রের দাসীর সাথে সে এবং তার পুত্র উভয়ই যৌন সম্পর্ক করলে সন্তান জন্ম নিলে যেই সমস্যাটি দেখা দিবে, সেই সমস্যার সমাধান এখানে দেয়া হয়েছে।
ধর্ম্মতত্ত্ব
iOS
Business
Search This Blog
Post Top Ad
Post Top Ad
Technology
Fashion
Header Ads

Breaking News
Music
Menu Footer Widget
Featured
Android
Fashion
Send Quick Message
Menu
Categories
Sports
Technology
Technology
Popular Posts
Popular Posts
- Religion (1)
- আল্লা তালাহ (1)
- ইতিহাস (6)
- ইতিহাস বিকৃতি (5)
- ইসলামিক বিশ্লেষণ (9)
- ইসলামে বর্বরতা (8)
- ইসলামে যৌনতা (1)
- কাবা ঘর (4)
- জিহাদ বিষয় (1)
- প্রাণের উৎপত্তি (3)
- বই (2)
- বিজ্ঞান (7)
- রহস্য (4)